"/>
যোগাযোগ করুন

আমরা আমাদের প্রকল্প আরও আলোচনা করতে খুশি হব। ইউকে বা বাংলাদেশ দলের সাথে যোগাযোগ করুন:

ডঃ কেলি থর্নবার, ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার, ইউকে

k.thornber@exeter.ac.uk

ডঃ মোঃ মিজানুর রহমান, ওয়ার্ল্ডফিশ, বাংলাদেশ

Muhammad.Rahman@cgiar.org

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্যাম্পেইন

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ২০২২ সালের মধ্যে আমাদের ডিজিটাল টুলগুলো প্রকাশ করা হবে। আমরা বাংলাদেশ ও পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের তথ্য সংগ্রহ করব।

যোগাযোগ করুন

আমরা আমাদের প্রকল্প আরও আলোচনা করতে খুশি হব। ইউকে বা বাংলাদেশ দলের সাথে যোগাযোগ করুন:

ডঃ কেলি থর্নবার, ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার, ইউকে

k.thornber@exeter.ac.uk

ডঃ মোঃ মিজানুর রহমান, ওয়ার্ল্ডফিশ, বাংলাদেশ

Muhammad.Rahman@cgiar.org

যোগাযোগ করুন

আমরা আমাদের প্রকল্প আরও আলোচনা করতে খুশি হব। ইউকে বা বাংলাদেশ দলের সাথে যোগাযোগ করুন:

ডঃ কেলি থর্নবার, ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার, ইউকে

k.thornber@exeter.ac.uk

ডঃ মোঃ মিজানুর রহমান, ওয়ার্ল্ডফিশ, বাংলাদেশ

Muhammad.Rahman@cgiar.org

যোগাযোগ করুন

আমরা আমাদের প্রকল্প আরও আলোচনা করতে খুশি হব। ইউকে বা বাংলাদেশ দলের সাথে যোগাযোগ করুন:

ডঃ কেলি থর্নবার, ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার, ইউকে

k.thornber@exeter.ac.uk

ডঃ মোঃ মিজানুর রহমান, ওয়ার্ল্ডফিশ, বাংলাদেশ

Muhammad.Rahman@cgiar.org

যোগাযোগ করুন

আমরা আমাদের প্রকল্প আরও আলোচনা করতে খুশি হব। ইউকে বা বাংলাদেশ দলের সাথে যোগাযোগ করুন:

ডঃ কেলি থর্নবার, ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার, ইউকে

k.thornber@exeter.ac.uk

ডঃ মোঃ মিজানুর রহমান, ওয়ার্ল্ডফিশ, বাংলাদেশ

Muhammad.Rahman@cgiar.org

বাংলাদেশে টেকসই চিংড়ি শিল্পের জন্য হ্যাচারির জৈবনিরাপত্তা উন্নয়নশিল্পের টেকসইকরণ প্রতিবেদনযোগাযোগ করুনপ্রকল্পের বিবরণডিজিটাল টুলসেটতথ্য সংগ্রহ

আমাদের প্রকল্প সম্পর্কে আরও আলোচনার সম্ভাবনা আমাদের অত্যন্ত আনন্দিত করবে। আমাদের ইউকে কিংবা বাংলাদেশ দলের সাথে যোগাযোগ করুন:

ড. কেলি থর্নবার, ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার, ইউকে
k.thornber@exeter.ac.uk

ড. মোঃ মিজানুর রহমান, ওয়ার্ল্ডফিশ, বাংলাদেশ
Muhammad.Rahman@cgiar.org

প্রকল্পের পটভূমি

মৎস্য চাষ একটি বিরাট সম্ভাবনাময় আন্তর্জাতিক শিল্প এবং এটি দ্রুত বর্ধনশীল খাদ্য উৎপাদনের একটি উল্লেখযোগ্য খাত। বাংলাদেশ বিশ্বে ৮ম মৎস্য উৎপাদনকারী দেশ এবং মৎস্য চাষ এদেশের মানুষের জীবিকা নির্বাহ ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। চিংড়ি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মূল্যবান রপ্তানিযোগ্য পণ্য, ২০২০ সালে যার বাজার মূল্য ছিল ৯৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত ৫ বছরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পরিকল্পনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো চিংড়ি শিল্পের সম্প্রসারণ, যা চিংড়ির ব্যাপক এবং ক্রমবর্ধমান রোগ সংক্রমণের কারনে বর্তমানে হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে।

বঙ্গোপসাগরে জেলেরা ট্রলার দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে প্রজননক্ষম প্রাপ্তবয়স্ক (ব্রুডস্টক) চিংড়ি সংগ্রহ করে, যা বিভিন্ন চিংড়ি হ্যাচারিগুলোতে লার্ভা বা পোস্ট-লার্ভা (পিএল) উৎপাদন করতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই পোস্ট-লার্ভা বা পোনা দিয়ে প্রায় ৩,০০,০০০ চিংড়ি চাষি খামারে চিংড়ি উৎপাদন করেন। পিএল-এর নির্ভরযোগ্য ও স্বাস্থ্যকর সরবরাহ নিশ্চিত করাই পুরো চিংড়ি শিল্পের দীর্ঘমেয়াদী স্থায়িত্বের মূল চাবিকাঠি। নিম্নমানের পিএল খামারে রোগ সংক্রমণের বড় ঝুঁকি তৈরি করে এবং এর ফলে চিংড়ি উৎপাদন বহুলাংশে কমিয়ে আনে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রধানত, রোগ সংক্রমণের মাত্রা বৃদ্ধি, প্রাকৃতিক ভাবে প্রজননক্ষম প্রাপ্তবয়স্ক চিংড়ির স্বাস্থ্যের অবনতি এবং ভাল মানের পানি সরবরাহের ঘাটতির কারণে পিএল-এর উৎপাদন ক্রমান্বয়ে বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে। এরকম অবস্থায়, অনেক হ্যাচারি বন্ধ হয়ে গিয়েছে এবং বর্তমানে বাংলাদেশের কক্সবাজার (দক্ষিণ-পূর্ব) অঞ্চলে মাত্র ৫৯ টি চিংড়ি হ্যাচারি সচল রয়েছে। এই প্রকল্পে, জৈবনিরাপত্তা ঝুঁকিগুলো বুঝতে এবং সম্ভাব্য সমাধান চিহ্নিত করতে আমরা ১৩টি হ্যাচারির সাথে কাজ করছি।

হ্যাচারি সেক্টরের অভ্যন্তরীণ উন্নত জৈবনিরাপত্তা ব্যবস্থা এই শিল্পকে টেকসই করার অন্যতম চাবিকাঠি। ভালো মানের জৈবনিরাপত্তা চর্চা চিংড়ির রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করবে এবং যে কোন ধরণের সংক্রমণ ও ক্ষতির সম্ভাবনাও হ্রাস করবে। এটি প্রাণী স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করবে, যার ফলে উৎপাদনশীলতা আরও বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া, স্থানীয় পরিবেশকে দূষিত করার জন্য দায়ী এবং জীববৈচিত্র্যকে হুমকির মুখে ফেলছে এমন সব রাসায়নিক ও ওষুধ ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তাও অনেক কমিয়ে দেবে।
এ সংক্রান্ত তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন : www.fao.org/fishery/statistics/software/fishstatj/en

প্রকল্প দল

এই প্রকল্পটি ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার (University of Exeter), ওয়ার্ল্ডফিশ (WorldFish), এবং সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট, ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার সায়েন্সের (Centre for Environment, Fisheries and Aquaculture Science) মধ্যে একটি অংশীদারিত্ব কর্মসূচির আওতায় বাস্তবায়িত। (হোমপেজ লিংক: https://www.cefas.co.uk/). ।

সেন্টার ফর কমিউনিকেশন অ্যাকশন বাংলাদেশ (Center for Communication Action Bangladesh) এই প্রকল্পের সহযোগীদের ডিজিটাল টুল তৈরিতে সহায়তা করেছে। (লিংক: https://c-cab.org/)

বর্তমানে, বেশিরভাগ চিংড়ি হ্যাচারিতে জৈবনিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ সামগ্রীগুলো অনেকটাই প্রযুক্তি-নির্ভর এবং পাঠ-ভিত্তিক। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই, সমসাময়িক তথ্যগুলো বাংলা ভাষায় পাওয়া যায় না। এই প্রকল্পে আমরা প্রশিক্ষণ সামগ্রীগুলোকে বাংলা ভাষায় বেশ আকর্ষনীয় এবং সহজে ব্যবহারযোগ্য করে তৈরি করেছি- যা হ্যাচারিগুলোতে কর্মীদের শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের জন্য সহজেই ব্যবহার করা যাবে।

সারা বাংলাদেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যাপক এবং ক্রমবর্ধমান ব্যবহার বৃদ্ধির সুফলকে কাজে লাগিয়ে আমাদের ডিজিটাল টুলসেট কাজ করছে। আমরা আশা করি, আমাদের ডিজিটাল টুলসেট জৈবনিরাপত্তার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, উন্নত মানের জৈবনিরাপত্তা চর্চার সুযোগ বৃদ্ধি এবং কম খরচে সম্ভাব্য বিকল্প সম্ভাবনার পথ তৈরি করে আরও কার্যকর ও দীর্ঘস্থায়ী হ্যাচারি ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে।

চিংড়ি হ্যাচারির জৈবনিরাপত্তা এবং কীভাবে একে উন্নত করতে সাহায্য করা যায় তা বোঝার জন্য পুরো প্রকল্প জুড়েই আমরা অনেক তথ্য সংগ্রহ করেছি। এই তথ্য সংগ্রহের ফলাফল একটি peer-reviewed গবেষণাপত্রে প্রকাশিত হওয়ার পর এখানে সংযোজন করা হবে।

বর্তমানে জৈবনিরাপত্তা চর্চা এবং মনোভাব

আমাদের প্রকল্পের শুরুতে সাধারণ স্তরের জৈবনিরাপত্তা চর্চা পদ্ধতি বুঝতে এবং হ্যাচারি সেক্টর জুড়ে জৈবনিরাপত্তার প্রতি মানুষের মনোভাব বোঝার জন্য আমরা এই তথ্য সংগ্রহ করেছি । এটি জৈবনিরাপত্তা প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা চিহ্নিত করেছে এবং অন্যান্য বাহ্যিক সমস্যাগুলো অনুধাবন করতে সাহায্য করেছে- যা হ্যাচারির জৈবনিরাপত্তার জন্য প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। যেমন, স্বাস্থ্যকর ব্রুডস্টকের (broodstock) স্বল্পতা(প্রজননক্ষম প্রাপ্তবয়স্ক চিংড়ি, যা বঙ্গোপসাগর থেকে সংগৃহীত), এবং গুণগত পানির উৎস হ্রাস পাওয়া। যার ফলে, আমরা উভয় বিষয়ে বিশ্লেষণ প্রতিবেদনগুলি সম্পাদন করার জন্য আরও অর্থায়ন পেয়েছি (শিল্প টেকসইকরণ প্রতিবেদন পৃষ্ঠা দেখুন) -  (লিংক)

নমুনা বিশ্লেষন

আমরা হ্যাচারি কর্মপ্রক্রিয়ার বিভিন্ন পর্যায় থেকে নানাধরনের নমুনা সংগ্রহ করেছি এবং বাংলাদেশের চিংড়ি শিল্পে সাধারণ রোগ সৃষ্টিকারী রোগজীবাণুর উপস্থিতি বোঝার জন্য সেগুলো পরীক্ষা করেছি। এই বিশ্লেষণ হ্যাচারির যেসব অংশে রোগজীবাণু বৃদ্ধির ঝুঁকি রয়েছে তা সনাক্ত করার সুযোগ দিয়েছে।

অর্থনৈতিক তথ্য

জৈবনিরাপত্তা বিষয়ক প্রাথমিক তথ্য থেকে বোঝা যায়, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং মুনাফা লাভ হ্যাচারিতে জৈবনিরাপত্তা উন্নত করার জন্য প্রধান প্রণোদনা হতে পারে। আমরা হ্যাচারি থেকে জৈবনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের খাতে সম্ভাব্য ব্যয়ের তথ্য সংগ্রহ করেছি এবং জানার চেষ্টা করেছি যে ভালো জৈবনিরাপত্তা সমৃদ্ধ হ্যাচারিতে লাভের পরিমান অন্য হ্যাচারির চেয়ে বেশি হচ্ছে কিনা।

ভিডিও ফিডব্যাক

হ্যাচারির জৈবনিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য আমাদের প্রশিক্ষণ ভিডিও জুড়ে আমরা প্রকল্প দলের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে কম খরচে কিভাবে কার্যকরী সমাধান পাওয়া যাবে সেই বার্তা দিয়েছি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণার জন্য এই ভিডিওগুলি প্রকাশের আগে আমরা হ্যাচারি কর্মীদের মতামত নিয়েছিলাম যাতে আমরা বুঝতে পারি এই বার্তাগুলো কতটা বোধগম্য বা গ্রহণযোগ্য হয়েছে। এর ফলে আমরা আরও কিছু তথ্য পেয়েছি যেগুলো আমাদের ভবিষ্যতে কাজের সীমানা নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে।

এই প্রকল্পের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে যে, ভালো মানের ব্রুডস্টক (প্রজননক্ষম প্রাপ্তবয়স্ক) চিংড়ির স্বল্পতা এবং ভালো মানের পানির অভাব, এই দুটি প্রধান ক্ষেত্র হ্যাচারি সেক্টর এবং চিংড়ি শিল্প উভয়কেই ব্যাপকভাবে হুমকির সম্মুখীন করেছে। চিংড়ি শিল্পের টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নে সম্ভাব্য সমাধানের জন্য ডিইএফআরএ (DEFRA) থেকে অর্থায়ন পেয়ে আমরা খুবই আনন্দিত। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলি প্রাপ্তি সাপেক্ষে এই পেইজে প্রদর্শন করা হবে।

প্রশিক্ষন ভিডিও

হ্যাচারি কর্মীদের জৈবনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ প্রশিক্ষণের জন্য ৭টি ছোট ভিডিওর একটি সেট

ভূমিকা

রোগজীবাণু আপনার হ্যাচারিতে প্রবেশ বন্ধ করুন

হ্যাচারিতে রোগজীবাণু বৃদ্ধি বন্ধ করুন

হ্যাচারির চারপাশে রোগজীবাণু ছড়ানো বন্ধ করুন

রোগ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখুন

আপনার পারিপার্শ্বিক অবস্থার যত্ন নিন

হ্যাচারির ঝুঁকিগুলি পর্যবেক্ষণ এবং নিয়ন্ত্রণ করুন

ওয়ার্ল্ডফিশ

মোঃ মিজানুর রহমান - সিনিয়র অ্যাকুয়াকালচার সায়েন্টিস্ট

পার্থ দেবনাথ - একুয়াটিক এনিম্যাল হেলথ স্পেশালিস্ট

বিষ্ণুমূর্তি মোহন চাদাগ - প্রিন্সিপাল সায়েন্টিস্ট

সৈয়দ আবদুল্লাহ্ ওমর ফারুক - রির্সাচ অ্যাসিস্ট্যান্ট

মোঃ খালেদ সাইফুল্লাহ্ সরকার - রির্সাচ অ্যাসিস্ট্যান্ট

মোঃ আবির হাসান - রির্সাচ অ্যাসিস্ট্যান্ট

মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন - কান্ট্রি কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট

স্ব-মূল্যায়ন অ্যাপ

এই অ্যাপটি সিনিয়র হ্যাচারি কর্মীদের জন্য একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ভিত্তিক অ্যাপ যা তাদের জৈবনিরাপত্তার বিভিন্ন স্তর মূল্যায়ন করতে এবং এর উন্নতিকরণ ব্যবস্থা চিহ্নিত করতে সাহায্য করবে। এটি কম্পিউটারে দেখতে একটি অ্যান্ড্রয়েড ইমিউলেটর (android emulator)-এর প্রয়োজন হবে।

প্লে স্টোরের মাধ্যমে অ্যাপটি ডাউনলোড করুন (https://play.google.com/store/apps/details?id=com.esapath.bioselfasessment)।

পর্যবেক্ষণ টেমপ্লেট

পর্যবেক্ষণে ব্যবহার করার জন্য হ্যাচারির জন্য স্প্রেডশীটের একটি সেট (ইংরেজি এবং বাংলাতে):

English

Bengali

সেন্টার ফর কমিউনিকেশন এ্যাকশন বাংলাদেশ

জেইন সৈয়দ - ডিরেক্টর

সেন্টার ফর সাসটেইনেবল অ্যাকুয়াকালচার ফিউচারস (ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার এবং সিইএফএএস)

কেলি থর্নবার - রির্সাচ ফেলো, সাস্টেইনেবল একুয়াকালচার

চার্লস টাইলার - অধ্যাপক, পরিবেশ বিষয়ক জীববিজ্ঞান

স্টিভ হিনক্লিফ - অধ্যাপক, হিউম্যান জিওগ্রাফী

লিসা বিকলে - ইন্ডাস্ট্রিয়াল পোস্ট-ডক্টরাল রিসার্চ ফেলো

ডেভিড বাস – প্রোটিস্টোলজিস্ট

ওয়ার্ল্ডফিশ

মোঃ মিজানুর রহমান - সিনিয়র অ্যাকুয়াকালচার সায়েন্টিস্ট

পার্থ দেবনাথ - একুয়াটিক এনিম্যাল হেলথ স্পেশালিস্ট

বিষ্ণুমূর্তি মোহন চাদাগ - প্রিন্সিপাল সায়েন্টিস্ট

সৈয়দ আবদুল্লাহ্ ওমর ফারুক - রির্সাচ অ্যাসিস্ট্যান্ট

মোঃ খালেদ সাইফুল্লাহ্ সরকার - রির্সাচ অ্যাসিস্ট্যান্ট

মোঃ আবির হাসান - রির্সাচ অ্যাসিস্ট্যান্ট

মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন - কান্ট্রি কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট

স্ব-মূল্যায়ন অ্যাপ

এই অ্যাপটি সিনিয়র হ্যাচারি কর্মীদের জন্য একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ভিত্তিক অ্যাপ যা তাদের জৈবনিরাপত্তার বিভিন্ন স্তর মূল্যায়ন করতে এবং এর উন্নতিকরণ ব্যবস্থা চিহ্নিত করতে সাহায্য করবে। এটি কম্পিউটারে দেখতে একটি অ্যান্ড্রয়েড ইমিউলেটর (android emulator)-এর প্রয়োজন হবে।

প্লে স্টোরের মাধ্যমে অ্যাপটি ডাউনলোড করুন (https://play.google.com/store/apps/details?id=com.esapath.bioselfasessment)।

পর্যবেক্ষণ টেমপ্লেট

পর্যবেক্ষণে ব্যবহার করার জন্য হ্যাচারির জন্য স্প্রেডশীটের একটি সেট (ইংরেজি এবং বাংলাতে):

English

Bengali

সেন্টার ফর কমিউনিকেশন এ্যাকশন বাংলাদেশ

জেইন সৈয়দ - ডিরেক্টর

প্রকল্পের সারসংক্ষেপ

চিংড়ি শিল্প বাংলাদেশের জন্য একটি গুরত্বপূর্ণ খাদ্য, গ্রামীণ আয় ও জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উৎস। কিন্তু ব্যাপক রোগ সংক্রমণ ও প্রতিকূল পরিবেশের প্রভাবে এই শিল্পের টিকে থাকা এখন প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। সারা বাংলাদেশে চিংড়ি চাষিরা চিংড়ি উৎপাদনের জন্য হ্যাচারি থেকে পাওয়া পোস্ট-লার্ভা (পিএল) এর উপর নির্ভরশীল। তাই আমাদের চিংড়ি শিল্পকে দীর্ঘস্থায়ী বা টেকসই করতে হলে প্রথমেই হ্যাচারিগুলোতে কিছু কৌশলগত পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে, কারণ অস্বাস্থ্যকর পোনা চিংড়ির খামারগুলোতে রোগ সংক্রমনের ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দেয় এবং এতে নিম্নমানের চিংড়ি উৎপাদিত হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, হ্যাচারিগুলো অতিরিক্ত রোগ সংক্রমণের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এবং অনেকেই এই ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছেন।

এই প্রকল্পে, আমরা বাংলাদশের কক্সবাজার অঞ্চলে অবস্থিত চিংড়ি হ্যাচারিগুলোর সাথে কাজ করেছি। আমরা জৈবনিরাপত্তা বৃদ্ধির মাধ্যমে হ্যাচারিগুলকে টেকসই করতে সাহায্য করছি। চিংড়ি হ্যাচারিগুলোতে উন্নত জৈবনিরাপত্তা ব্যবস্থার চর্চা চিংড়ির রোগের প্রকোপ কমাতে বা নিয়ন্ত্রণ করতে, প্রাণী স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং প্রতিকূল পরিবেশের প্রভাব হ্রাস করতে অনেক সাহায্য করবে।

এটি অর্জন করতে, আমরা যা করেছি:

  •  জৈবনিরাপত্তা বিষয়ক তথ্য সংগ্রহ - (সংগৃহীত তথ্যের লিঙ্ক)। এই তথ্য আমাদের হ্যাচারির জৈবনিরাপত্তা উন্নত করতে যেসব ঝুঁকি, চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ আছে সেগুলো বুঝতে সাহায্য করবে।
  • একটি ডিজিটাল টুলসেট তৈরি করা - (ডিজিটাল টুল পৃষ্ঠার লিঙ্ক)। এর মধ্যে রয়েছে জৈবনিরাপত্তার ওপর সাতটি প্রশিক্ষণ ভিডিও, একটি সেলফ-অ্যাসেসমেন্ট অ্যাপ এবং মনিটরিং টেমপ্লেট শিট। এগুলো জৈবনিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ এবং পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়গুলো সবার জন্য আরও সহজ করে তুলবে।
  • চিংড়ি শিল্প টেকসইকরণ প্রতিবেদন তৈরি - (এই শিল্প দীর্ঘস্থায়ী করণের প্রতিবেদন পৃষ্ঠার লিঙ্ক)। বাংলাদেশের বৃহত্তর চিংড়ি শিল্পের ভবিষ্যৎ বিকাশের ক্ষেত্রে দুটি প্রধান সীমাবদ্ধতাকে আমরা গভীরভাবে বিশ্লেষণ করেছি। এর ভিত্তিতে দুটো প্রতিবেদন তৈরি করে সেগুলো হলো, স্থিতিশীল পানির ব্যবহার এবং পোস্ট-লার্ভার স্থিতিশীল সরবরাহ।

ধন্যবাদ

হ্যাচারিগুলোর সহযোগীতা ছাড়া এই প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হতো না। হ্যাচারিগুলোতে আমাদের সকলকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করার জন্য এবং আমাদের সাথে অসংকোচে কাজ করার জন্য তাদের সবাইকে আমাদের আন্তরিক ধন্যবাদ ।

এই প্রকল্পটি বায়োটেকনোলজি এবং বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস রিসার্চ কাউন্সিল-এর একটি রিসার্চ গ্রান্ট (Research Grant) দ্বারা অর্থায়িত।

সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট, ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার সায়েন্স (CEFAS)-এর অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ইউকে (UK) সরকারের (DEFRA) অফিসিয়াল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিসট্যান্স (ODA)-এর অর্থায়ন পেয়ে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এটি আমাদের শিল্প টেকসইকরণ প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছে। (লিংক)